এটা আমার পাড়ার চিত্র...
শীত আসতে না আসতেই পাড়ায় মহল্লায় শুরু হয়ে গেছে র্যাকেট (ব্যাডমিন্টন) খেলার ধুম । বিকেল হলেই মাঠে শিশু-কিশোর আর রাতে লাইট জ্বালিয়ে পাড়ার বড় ভাইয়েরা এক হাতে কর্ক , অন্য হাতে র্যাকেট দিয়ে সার্ফ করা । চারপাশ ঘিরে লোকজনের খেলা দেখা । শীতের অতি পরিচিত দৃশ্য এটা ।
কিন্তু আমাদের চাপাশে এমনও কিছু শিশু রয়েছে যাদের সাধ থাকলেও তাঁদের বাবা-মায়ের সাধ্যি নেই র্যাকেট খেলার উপকরণ কিনে দেবার । কারণ কারো মা আছে বাবা নেই, মা অন্যের বাসায় কাজ করছেন, কারো বাবা থাকলেও রিক্সা চালক কিংবা দিনমজুর । অভাবের সংসারে নুন আনতেই আন্তা ফোরায় । ছেলেকে কর্ক , র্যাকেট আর নেট কিনে দেবার সাধ্যি কই তাঁদের? আর সেই সব শিশুরা দুধের সাধ ঘোলে মেটাচ্ছে । কেউ কাঠের টুকরো দিয়ে বানিয়েছে র্যাকেট, কউ বা ফেলে দেয়া নষ্ট জুতু । আর পাড়ার বড় ভাইদের ফেলা দেয়া কর্ক আনছে চেয়ে...
শীত আসতে না আসতেই পাড়ায় মহল্লায় শুরু হয়ে গেছে র্যাকেট (ব্যাডমিন্টন) খেলার ধুম । বিকেল হলেই মাঠে শিশু-কিশোর আর রাতে লাইট জ্বালিয়ে পাড়ার বড় ভাইয়েরা এক হাতে কর্ক , অন্য হাতে র্যাকেট দিয়ে সার্ফ করা । চারপাশ ঘিরে লোকজনের খেলা দেখা । শীতের অতি পরিচিত দৃশ্য এটা ।
কিন্তু আমাদের চাপাশে এমনও কিছু শিশু রয়েছে যাদের সাধ থাকলেও তাঁদের বাবা-মায়ের সাধ্যি নেই র্যাকেট খেলার উপকরণ কিনে দেবার । কারণ কারো মা আছে বাবা নেই, মা অন্যের বাসায় কাজ করছেন, কারো বাবা থাকলেও রিক্সা চালক কিংবা দিনমজুর । অভাবের সংসারে নুন আনতেই আন্তা ফোরায় । ছেলেকে কর্ক , র্যাকেট আর নেট কিনে দেবার সাধ্যি কই তাঁদের? আর সেই সব শিশুরা দুধের সাধ ঘোলে মেটাচ্ছে । কেউ কাঠের টুকরো দিয়ে বানিয়েছে র্যাকেট, কউ বা ফেলে দেয়া নষ্ট জুতু । আর পাড়ার বড় ভাইদের ফেলা দেয়া কর্ক আনছে চেয়ে...